ওয়েব ডিজাইনিং এর করণীয়: একটি সম্পূর্ণ বিশদ নির্দেশিকা

ওয়েব ডিজাইনিং একটি চমৎকার এবং জটিল বিষয়। এটি শুধুমাত্র একটি ওয়েবসাইটকে সুন্দর করে গঠন করা নয়, বরং এর আওতায় আসে ব্যবহারবান্ধব এবং আকর্ষণীয় ইউজার ইন্টারফেস তৈরি করা, কন্টেন্টকে প্রভাবশালী এবং সহজবোধ্য ভাবে উপস্থাপন করা, এবং সর্বোপরি এমন একটি অভিজ্ঞতা তৈরি করা যা মানুষকে আকৃষ্ট করবে এবং তাদের আবারও ফিরে আসতে উৎসাহিত করবে।

সূচি পত্র দেখুন

একজন ভাল ওয়েব ডিজাইনারের জন্য প্রয়োজন রয়েছে ইউজার এক্সপেরিয়েন্স ডিজাইন, ভিজুয়াল ডিজাইন, কোডিং এবং টেকনিক্যাল জ্ঞানের। তাদের বোঝার দরকার কীভাবে মানুষের মানসিকতা এবং আচরণ কাজ করে এবং সেই অনুযায়ী ডিজাইন করতে হবে। আজকের ব্লগে আমরা ওয়েব ডিজাইনিং এর করণীয় যাবতীয় বিষয় নিয়ে বিশদে আলোচনা করব।

ওয়েব ডিজাইনিং এর উপকরণ 

ওয়েব ডিজাইনিং একটি বিস্তৃত এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আজকাল প্রতিটি ব্যবসা, সংস্থা এবং ব্যক্তি সার্ভিক রয়েছে। তাই একটি আকর্ষণীয় এবং দৃষ্টিনন্দন ওয়েবসাইট তৈরি করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ওয়েব ডিজাইনিং শেখার জন্য কিছু মৌলিক উপকরণের প্রয়োজন হয়। আসুন আলোচনা করি এগুলি সম্পর্কে:

১. কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট

ওয়েব ডিজাইন শেখার জন্য একটি কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট সংযোগের প্রয়োজন। কম্পিউটারে ওয়েব ডিজাইনিং সফটওয়্যার ইনস্টল করতে হবে এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় তথ্য ও রিসোর্স সংগ্রহ করতে হবে।

কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট
Image Credit- Unsplash

২. কোডিং ভাষা

ওয়েব ডিজাইনের জন্য HTML, CSS এবং JavaScript এর মতো কোডিং ভাষা জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই ভাষাগুলি ওয়েবসাইট তৈরির জন্য প্রয়োজনীয়।

কোডিং ভাষা

৩. গ্রাফিক ডিজাইন সফটওয়্যার

ওয়েব ডিজাইনিং এর করণীয় এর মধ্যে অন্যতম প্রয়োজনীয় জন্য পিক্সেল গ্রাফিক্স সফটওয়্যার যেমন- Adobe Photoshop, Illustrator ইত্যাদি জানা জরুরি। এগুলির মাধ্যমে লোগো, বেনার, গ্রাফিক্স তৈরি করা হয়।

৪. টেক্সট এডিটর

একটি ভাল টেক্সট এডিটর যেমন- Sublime Text, Atom, Notepad++ প্রয়োজন। এসব এডিটরের মাধ্যমে কোড লেখা এবং এডিট করা হয়।

টেক্সট এডিটর

৫. ব্রাউজার

Firefox, Chrome, Safari এর মতো একটি ব্রাউজার থাকা জরুরি। ব্রাউজারে ওয়েবসাইট প্রদর্শনের মাধ্যমে কাজের মূল্যায়ন করা হয়।

৬. অনুশীলন এবং প্রযুক্তি উন্নয়ন

ওয়েব ডিজাইনিং শেখার জন্য অনুশীলন এবং নতুন প্রযুক্তি সম্পর্কে জানার প্রয়োজন রয়েছে। প্রতিদিন নতুন নতুন টেকনোলজি আসছে। ওয়েব ডিজাইনারদের সেগুলি শেখার প্রয়োজন।

৭. ক্রিয়েটিভ মাইন্ডসেট

একজন ভাল ওয়েব ডিজাইনারের ক্রিয়েটিভ হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাদের দক্ষতা এবং ক্রিয়েটিভিটি ওয়েবসাইট তৈরিকে আরও মনোরম করে তোলে।

৮. সময়

ওয়েব ডিজাইনিং শিখতে পর্যাপ্ত সময় লাগে। এটা একদিনের ব্যাপার নয়। তাই ধৈর্য সহকারে অনুশীলন করতে হবে।

প্রাথমিক ধাপ 

ওয়েব ডিজাইনিং শেখা একটি ক্রমবর্ধমান প্রক্রিয়া। প্রথমে আপনাকে কিছু প্রাথমিক ধাপগুলি শিখতে হবে। এই প্রাথমিক ধাপগুলি হল HTML, CSS এবং JavaScript শেখা। এগুলি ওয়েব ডিজাইনিং এর মূলভিত্তি। আসুন আলোচনা করি এগুলি সম্পর্কে:

HTML (HyperText Markup Language):

HTML হল ওয়েব পৃষ্ঠার মূল কাঠামো বা স্ট্রাকচার। এটি সেই ভাষা যা একটি ওয়েবপেজের বিভিন্ন উপাদানগুলিকে নির্দেশ দেয় কীভাবে প্রদর্শিত হবে। HTML কোড ব্যবহার করে ওয়েবপেজের টেক্সট, শিরোনাম, লিঙ্ক, ইমেজ এবং অন্যান্য উপাদান যোগ করা হয়।

HTML শেখার জন্য আপনি ডকুমেন্টের গঠন, ভিন্ন ধরনের এলিমেন্ট এবং এদের অ্যাট্রিবিউট সম্পর্কে জানতে হবে। আপনাকে শিখতে হবে সেকশন, হেডিং, পারাগ্রাফ, লিস্ট, টেবিল, ফর্ম এবং ইমেজ যোগ করার নিয়ম। এছাড়াও সিমানটিক এলিমেন্ট গুলি সম্পর্কিত জ্ঞান থাকা উচিত। 

HTML (HyperText Markup Language)
Image Credit- Freecodecamp

CSS (Cascading Style Sheets):  

CSS ওয়েবপৃষ্ঠার ডিজাইন এবং লে-আউটের জন্য দায়ী। এটি একটি স্টাইল শীট ভাষা যা একটি ওয়েবপৃষ্ঠার নানা উপাদান যেমন শিরোনাম, পারাগ্রাফ, লিস্ট, লিঙ্ক এর ফন্ট, রং, সাইজ, ব্যাকগ্রাউন্ড কালার এবং অন্যান্য স্টাইলগুলি নির্ধারণ করে।

CSS শেখার জন্য আপনাকে ডিফারেন্ট সিলেক্টর, ডিফারেন্ট প্রপার্টি এবং তাদের ভালু সম্পর্কে জানতে হবে। প্রপার্টিগুলির মধ্যে রয়েছে ফন্ট, কালার, ব্যাকগ্রাউন্ড, বর্ডার, মার্জিন, প্যাডিং, হাইট, উইদথ, পজিশনিং ইত্যাদি। এছাড়াও আপনাকে লেআউট এবং রেস্পন্সিভ ডিজাইন নির্মাণের জন্য ফ্লেক্সবক্স, গ্রিড এবং মিডিয়া কোয়েরি সম্পর্কে জানতে হবে।

CSS (Cascading Style Sheets)
Image Credit- Sincopa

JavaScript

JavaScript একটি ক্লায়েন্ট-সাইড স্ক্রিপটিং ভাষা। এটি ওয়েবপৃষ্ঠাকে ইন্টারেক্টিভ এবং ডায়নামিক করে তোলে। JavaScript শেখার জন্য আপনাকে ভেরিয়েবল, অপারেটর, ফাংশন, অ্যারে, অবজেক্ট, ডেটা টাইপ, লজিক, লুপ, কন্ডিশনাল স্টেটমেন্ট এবং অন্যান্য কনসেপ্টগুলি শিখতে হবে। এছাড়াও আপনাকে এভেন্ট হ্যান্ডলিং, ডকুমেন্ট অবজেক্ট মডেল (DOM) এবং ব্রাউজারের অবজেক্টগুলি জানতে হবে। 

এই তিনটি ভাষা শেখার মাধ্যমে আপনি ওয়েব ডিজাইনিং এর প্রাথমিক ধাপগুলি সম্পন্ন করতে পারবেন। HTML দিয়ে স্ট্রাকচার তৈরি করবেন, CSS দিয়ে স্টাইল এবং লেআউট সাজাবেন এবং JavaScript দিয়ে ওয়েবপেজে ইন্টারেক্টিভ ফাংশনালিটি যোগ করতে পারবেন।

JavaScript

একটা উদাহরণ দেওয়া যাক। একটি ওয়েবসাইট তৈরির ক্ষেত্রে ওয়েব ডিজাইনিং এর করণীয় হলো প্রথমে আপনি HTML দিয়ে সাইটের মূল স্ট্রাকচার লিখবেন। সেখানে হেডার, নেভিগেশন মেনু, কন্টেন্ট সেকশন, ফুটার থাকবে। এরপর আপনি CSS দিয়ে এই বিভিন্ন সেকশনের রং, ফন্ট, সাইজ নির্ধারণ করবেন। তারপর JavaScript দিয়ে নেভিগেশন মেনুতে ক্লিক এফেক্ট, মডাল উইন্ডো, টগল বাটন আদি যোগ করবেন।

ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এর মূল উপাদান সমূহ 

 একটি সঠিকভাবে ডিজাইন করা ওয়েবসাইট শুধুমাত্র দর্শকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে না, বরং সহজ নেভিগেশন, দ্রুত লোডিং টাইম, এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতাও উন্নত করে। এখানে ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এর মূল উপাদানগুলো বিশদে আলোচনা করা হলো।

 ১. লেআউট (Layout)

ওয়েবসাইটের লেআউট হল এর মূল কাঠামো, যা পৃষ্ঠার বিভিন্ন উপাদান যেমন টেক্সট, ছবি, ভিডিও ইত্যাদির বিন্যাস নির্ধারণ করে। একটি ভালো লেআউট ওয়েবসাইটের নেভিগেশন সহজ করে এবং ব্যবহারকারীর চোখকে সঠিক পথে পরিচালিত করে। লেআউট ডিজাইন করার সময় নিচের বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিত:

  • গ্রিড সিস্টেম: এটি একটি কাঠামো যা পৃষ্ঠার বিভিন্ন উপাদান সমানভাবে বিন্যস্ত করে।
  • হোয়াইট স্পেস: পৃষ্ঠার চারপাশে ফাঁকা জায়গা, যা উপাদানগুলোকে শ্বাস নিতে দেয় এবং ডিজাইনকে বিশ্রাম দেয়।

 ২. রঙ (Color)

রঙ ওয়েবসাইটের ভিজ্যুয়াল আকর্ষণীয়তা এবং ব্র্যান্ডিংয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সঠিক রঙের ব্যবহার ওয়েবসাইটের মুড এবং থিম প্রকাশ করে। রঙ বাছাইয়ের ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিবেচনা করতে হয়:

  • ব্র্যান্ড কালার: ব্র্যান্ডের লোগো বা অন্যান্য উপাদানের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ রঙ ব্যবহার।
  • কনট্রাস্ট: পাঠ্য এবং ব্যাকগ্রাউন্ডের মধ্যে পর্যাপ্ত কনট্রাস্ট রাখা, যাতে পড়া সহজ হয়।

 ৩. টাইপোগ্রাফি (Typography)

টাইপোগ্রাফি হল ওয়েবসাইটের টেক্সট ডিজাইন। সঠিক ফন্ট এবং ফন্ট সাইজ নির্বাচন ওয়েবসাইটের পাঠ্যকে পাঠযোগ্য এবং আকর্ষণীয় করে তোলে। টাইপোগ্রাফি ডিজাইন করার সময় নিচের বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিত:

  • ফন্ট নির্বাচন: সহজে পড়া যায় এমন ফন্ট বাছাই করা।
  • হায়ারার্কি: বিভিন্ন হেডিং, সাবহেডিং, এবং বডি টেক্সটের জন্য বিভিন্ন ফন্ট সাইজ এবং স্টাইল ব্যবহার।

 ৪. চিত্র (Imagery)

চিত্র বা ছবি ওয়েবসাইটকে ভিজ্যুয়ালভাবে আকর্ষণীয় করে তোলে। সঠিক ছবি নির্বাচন এবং সেগুলির অবস্থান নির্ধারণ ওয়েবসাইটের মেসেজিং এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করে। চিত্র ব্যবহার করার সময় কিছু বিষয় বিবেচনা করা উচিত:

  • উচ্চ মানের ছবি: কম্প্রেশন এবং রেজোলিউশনের বিষয়টি বিবেচনা করে উচ্চ মানের ছবি ব্যবহার।
  • সম্পর্কিত ছবি: ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তু এবং লক্ষ্য দর্শকের সাথে সম্পর্কিত ছবি ব্যবহার।

 ৫. নেভিগেশন (Navigation)

নেভিগেশন হল ওয়েবসাইটের মানচিত্র, যা ব্যবহারকারীকে পৃষ্ঠার বিভিন্ন অংশে সহজে নেভিগেট করতে সাহায্য করে। একটি কার্যকর নেভিগেশন বার ওয়েবসাইটের ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করে এবং ব্যবহারকারীকে সঠিক তথ্য খুঁজে পেতে সহায়তা করে। নেভিগেশন ডিজাইন করার সময় কিছু বিষয় বিবেচনা করা উচিত:

  • সহজ মেনু: সিম্পল এবং স্পষ্ট মেনু স্ট্রাকচার ব্যবহার করা।
  • ব্রেডক্রাম্বস: ব্যবহারকারী কোথায় আছে তা নির্দেশ করার জন্য ব্রেডক্রাম্বস ব্যবহার করা।

উপসংহার 

ওয়েব ডিজাইনিং একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং চ্যালেঞ্জিং বিষয়। এটি শুধুমাত্র সুন্দর ডিজাইন তৈরি করার বিষয় নয়, বরং এর মধ্যে থাকে ব্যবহারবান্ধবতা, স্ক্যানযোগ্যতা, সুগঠন এবং এমন একটি অভিজ্ঞতা তৈরি করা যা দর্শকদের আকৃষ্ট করবে। একজন সফল ওয়েব ডিজাইনারের জন্য ওয়েব ডিজাইনিং এর করণীয় সকল জিনিস জানা অত্যন্ত প্রয়োজন। পাশাপাশি প্রয়োজন রয়েছে ভিজুয়াল ডিজাইন, ইউজার এক্সপেরিয়েন্স ডিজাইন, কোডিং এবং টেকনিক্যাল দক্ষতার পাশাপাশি সামগ্রিক ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্রসেসের একটি গভীর বোঝাপড়া। শেষ পর্যন্ত, একজন ভাল ওয়েব ডিজাইনারের উদ্দেশ্য হওয়া উচিত এমন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা যেখানে আকর্ষণীয় ডিজাইন এবং কার্যকরী ব্যবহারবান্ধবতা একত্রিত হবে।

সাধারণ প্রশ্নাবলী 

প্রশ্ন: ওয়েব ডিজাইন প্রসেস কী কী পর্যায়ে বিভক্ত?

উত্তর: ওয়েব ডিজাইন প্রসেসটি সাধারণত নিম্নলিখিত পর্যায়গুলিতে বিভক্ত:

– প্রকল্প পরিকল্পনা ও গবেষণা

– ওয়্যার ফ্রেমিং 

– ডিজাইন প্রতিষ্ঠা

– ওয়েব ডেভেলপমেন্ট

– টেস্টিং এবং প্রদর্শন

– প্রদর্শন পরবর্তী কার্যাবলী

প্রশ্ন: ওয়েব ডিজাইনের জন্য কী কী টুল ব্যবহার করা হয়?

উত্তর: ওয়েব ডিজাইনিং এর জন্য নিম্নলিখিত বেশকিছু টুল ব্যবহার করা হয়:

– এডোবি ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর, এক্সড

– ফিগমা, এক্সড, স্কেচ (UI/UX ডিজাইন টুল)

– কোডিং এডিটর যেমন ভিজুয়াল স্টুডিও কোড, সাবলাইম টেক্সট, এটম ইত্যাদি

– ব্রাউজার ডেভ টুল

– গিট (ভার্শন কণ্ট্রোল)

প্রশ্ন: সেন্স অব ডিজাইন বলতে কী বোঝায়?

উত্তর: সেন্স অব ডিজাইন একটি মনস্তাত্ত্বিক ধারণা যা লোকেদের আচরণ ও অভিজ্ঞতার উপর প্রভাব ফেলে। একজন ওয়েব ডিজাইনারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল তার ডিজাইনে সেন্স অব ডিজাইনের উপস্থিতি থাকা।  

প্রশ্ন: ভিজুয়াল হাইরার্কি কেন গুরুত্বপূর্ণ?

উত্তর: ভিজুয়াল হাইরার্কি একটি ওয়েবপেজের বিভিন্ন উপাদানকে গুরুত্ব অনুযায়ী সাজানোর একটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি। এটি দৃষ্টিনন্দন করার পাশাপাশি কন্টেন্টকে সুগঠিত এবং স্ক্যানযোগ্য করে তোলে। সুতরাং একটি ভাল ভিজুয়াল হাইরার্কি থাকলে ওয়েবপেজটি আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে।

প্রশ্ন: কন্ট্রাস্ট রেশিও কী এবং কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ?

উত্তর: কন্ট্রাস্ট রেশিও হল দুটি রঙের মধ্যকার পার্থক্যের একটি পরিমাপ। এটি টেক্সট এবং ব্যাকগ্রাউন্ডের রঙের সঙ্গে সরাসরি জড়িত। একটি নির্দিষ্ট মাত্রার কন্ট্রাস্ট না থাকলে পাঠযোগ্যতা বিঘ্নিত হতে পারে। সুতরাং সেক্ষেত্রে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  

ভালো লাগতে পারে

এগুলাও পড়তে পারেন
Close
Back to top button