সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ কাকে বলে এবং সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ উদাহরণ

সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ হলো এমন পদার্থ যা প্রাথমিক স্ট্যান্ডার্ড পদার্থের সাথে তুলনা করে পরিমাপ করা হয়। প্রাথমিক স্ট্যান্ডার্ড পদার্থগুলির একটি নির্দিষ্ট মান থাকে যা অপরিবর্তনীয় বলে মনে করা হয়। সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থগুলির মান প্রাথমিক স্ট্যান্ডার্ড পদার্থের সাথে তুলনা করে নির্ধারণ করা হয়।

সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থগুলির বিভিন্ন ব্যবহার রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, এগুলি তাপমাত্রা, চাপ, ঘনত্ব এবং অন্যান্য শারীরিক পরিমাণের জন্য মান নির্ধারণ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। এগুলি বিভিন্ন প্রযুক্তিগত প্রয়োগেও ব্যবহৃত হয়, যেমন মেডিকেল যন্ত্রপাতি এবং রাসায়নিক প্রক্রিয়া।

সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থগুলির কিছু উদাহরণ হলো:

• প্ল্যাটিনাম-ইরিডিয়াম মিশ্রণ (তাপমাত্রার জন্য)
• ইনভারসিবল গ্যাস থার্মোমিটার (তাপমাত্রার জন্য)
• অ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি (বিদ্যুৎ প্রবাহের জন্য)
• অ্যালকোহল (ঘনত্বের জন্য)
• বায়ু (চাপের জন্য)

সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থগুলিকে সঠিকভাবে সংরক্ষণ এবং ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ। এটি নিশ্চিত করতে হবে যে তারা তাদের নির্ধারিত মানগুলি বজায় রাখে।

বাংলাদেশে ব্যবহৃত কিছু সাধারণ সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ হলো:

• প্ল্যাটিনাম-ইরিডিয়াম মিশ্রণ (তাপমাত্রার জন্য)
• ইনভারসিবল গ্যাস থার্মোমিটার (তাপমাত্রার জন্য)
• অ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি (বিদ্যুৎ প্রবাহের জন্য)
• অ্যালকোহল (ঘনত্বের জন্য)
• বায়ু (চাপের জন্য)

এই পদার্থগুলি বাংলাদেশ সরকারের জাতীয় মানদণ্ড সংস্থা দ্বারা সংরক্ষণ এবং রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়।