চালের গুড়ার উপকারিতা – চালের গুড়ার ফেসপ্যাক -চালের গুড়া দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়
যদি আপনি চালের গুড়ার ফেসপ্যাক তৈরি করার নিয়ম এবং চালের গুড়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়বেন । আপনারা এই চালের গুড়ার ফেসপ্যাক দিয়ে আপনাদের ত্বক অনেক বেশি উজ্জ্বল করে ফেলতে পারবেন । তালের গুড়া যেহেতু নিজেই সাদা রঙ্গের এবং এর ভিতর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ উপাদান থাকে তাই এটি ব্যবহারের ফলে আমাদের ত্বক উজ্জ্বল করা সম্ভব ।
চালের গুড়ার উপকারিতা
যদিও এই চালের গুড়া পিঠা পুলি খাওয়ার অন্যতম উপাদান। কিন্তু এই চালের গুঁড়ার মধ্যে এমন কিছু উপাদান আছে যা মানুষের ত্বকের জন্য বেশ উপকারী । তো বন্ধুরা আপনাদেরকে অবশ্যই চালের গুড়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে। নিচে আমি এই চালের গুড়ার উপকারিতা সম্পর্কে বেশ কয়েকটা পয়েন্ট তুলে ধরলাম ।
- চালের গুড়ার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি আর এই ভিটামিন বি আমাদের ত্বকের জন্য অনেক বেশি উপকারী ।
- যদি আমাদের ত্বকের কোথাও ঘা হয়ে যায় , সেটা হয় ভিটামিন বি এর অভাবে যেহেতু চালের গুড়া ভিটামিন বি রয়েছে তাই এর মাধ্যমে ত্বকের ঘা সারিয়ে তোলা সম্ভব ।
- এমনকি ভিটামিন বি এর মাধ্যমে আমাদের ত্বকের মৃত কোষগুলো কে আবার জীবিত করে তোলা সম্ভব । এবং খুব দ্রুত নতুন কোষ জন্মাতে পারে।
- এছাড়াও চালের গুড়ার মধ্যে এমন কিছু পুষ্টি উপাদান রয়েছে যেগুলো আমাদের পারে যাওয়া ত্বক কে পুনরায় ঠিক করতে পারে ।
- যদি রোদে ঘোড়ার ফলে কারো ত্বক কালচে বা কলো ধরনের হয়ে যায় তাহলে সে এই চালের গুড়া দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করার মাধ্যমে দাগগুলো সরিয়ে তুলতে পারবে ।
- এছাড়া মানুষের ত্বক পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে চাইলে গুঁড়ার গুরুত্ব অপরিসীম। ভালো ব্যাপার হচ্ছে এই চালের গুড়ার ভিতর কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই অর্থাৎ আপনাদের ত্বকের ক্ষতি হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।
পড়ুনঃ পেঁয়াজ দিয়ে চুল লম্বা করার পদ্ধতি – কাঁচা পেঁয়াজের উপকারিতা
এছাড়াও চালের গুড়ার উপকারিতা আরো অনেক রয়েছে যেগুলো আপনারা যখন চালের গুঁড়া ব্যবহার করা শুরু করবেন তখন নিজে থেকেই নিজের ত্বকের মধ্যে পরিবর্তন লক্ষ্য করতে পারবেন । নিচে আমরা এই চালের গুড়া দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় এ ছাড়াও চালের গুড়ার ফেসপ্যাক সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করলাম ।
চালের গুড়ার ফেসপ্যাক বানানোর পদ্ধতি
যদি আপনি আপনার ত্বক এই চালের গুড়া ব্যবহার করে ফর্সা করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই চালের গুড়ার ফেসপ্যাক বানানো শিখতে হবে । কারণ সঠিকভাবে ফেসপ্যাক বানালেই কেবল আপনি আপনার উদ্দেশ্য সফল করতে পারবেন । তাই নিচে আমরা এই চালের গুড়ার ফেসপ্যাক বানানোর পদ্ধতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করলাম । নিচের ধাপ গুলো অনুসরণ করলে আপনি এই চালের গুড়ার ফেসপ্যাক খুব সুন্দভাবে বানাতে সক্ষম হবেন ।
- প্রথমে আপনি কোথাও থেকে চালের গুড়া সংগ্রহ করুন কিংবা চাল ভিজিয়ে রেখে সেগুলো ব্লেন্ডার মেশিন দিয়ে ব্লেন্ড করে চালের গুড়া বানিয়ে নিতে পারেন। এরপর নিচের ধাপগুলো এক এক করে অনুসরণ করুন ।
- এরপর আপনাকে ২ টেবিল চামচ চালের গুড়া নিতে হবে। এর সাথে এক টেবিল চামচ এলোভেরা জেল এবং এক টেবিল চামচ অপরিশোধিত বিশুদ্ধ মধু নিতে হবে । এর সাথে অবশ্যই পরিমাণমতো কাঁচা দুধ নিতে হবে ।
- এখন আপনি যে উপাদান গুলো সংগ্রহ করলেন সেগুলো একটি পরিষ্কার বাটিতে নিন । পরিষ্কার বাটিতে নেওয়ার পর প্রত্যেকটি উপাদান একে অপর সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন ।
- এখানে মিশ্রণটিকে অবশ্যই মধ্যম ভাবে রাখতে হবে। অর্থাৎ বেশি পাতলা ও করা যাবে না এবং বেশি ভারীও করা যাবে না। আর আপনি এই ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য পরিমাণ মতো কাঁচা দুধ যোগ করবেন। অর্থাৎ যদি মিশ্রণটি গারো হয়ে যায় তাহলে একটু বেশি পরিমাণ দুধ যোগ করবেন আর যদি মিশ্রণটি পাতলা হয়ে যায় তাহলে দুধ কমিয়ে নেবেন ।
- সর্বশেষে প্রত্যেকটি উপাদান ভালোভাবে মিশিয়ে নিলে তৈরি হয়ে যাবে আপনার জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ এই চালের গুড়ার ফেসপ্যাক ।
এভাবেই আপনি প্রত্যেকটি ধাপে চালের গুড়া দিয়ে ফেসপ্যাক বানিয়ে নিতে পারবেন। এখন নিচে আমরা এই চালের গুড়া দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় বিস্তারিত আলোচনা করলাম ।
চালের গুড়া দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়
যাদের ত্বক একটু ডার্ক তারা চাইলে খুব সহজে চালের গুড়া ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনার ত্বকের ডার্কনেস দূর করিয়ে ত্বককে ফর্সা করে তুলতে পারবেন । কারণ এই চালের গুড়ার মধ্যে এমন কিছু ভালো ভালো উপাদান রয়েছে যেগুলো আমাদের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী । তবে বন্ধুরা চালের গুড়া দিয়ে ফর্সা হতে গেলে আপনাদেরকে আগে চালের গুড়ার ফেসপ্যাক বানানো শিখতে হবে এবং এই চালের গুড়ার ফেসপ্যাক আপনাদের ত্বকে লাগানো শিখতে হবে তাহলে আপনি আপনার কালো ত্বক ফর্সা করে ফেলতে পারবেন ।
বন্ধুরা ওপরে আমরা যে চালের গুড়ার ফেসপ্যাক তৈরি করলাম সেটি দিয়েই এখন আমরা আমাদের মুখে ব্যবহার করার পদ্ধতি জানব এবং এই মুখে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে আপনি আপনার ত্বককে ফর্সা করতে পারবেন ।
- চালের গুড়ার ফেসপ্যাক তৈরি হয়ে গেলে যখন আপনি এটি ব্যবহার করবেন তার আগে অবশ্যই আপনার মুখমন্ডল ভালো ফেসওয়াশ দিয়ে খুব সুন্দর ভাবে পরিষ্কার করে নেবেন আগে।
- মুখমণ্ডল পরিষ্কার করা হয়ে গেলে আপনি পরিষ্কার তুলা অথবা পরিষ্কার ব্রাশ দিয়ে আপনার সম্পূর্ণ মুখে এই চালের গুরার ফেসপ্যাকটি আস্তে আস্তে লাগিয়ে নিবেন ।
- ফেসপ্যাক গুলো সম্পূর্ণ মুখে লাগানো হয়ে গেলে চার থেকে পাঁচ মিনিট ধরে আপনার হাত দিয়ে আস্তে আস্তে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে মেসেজ করতে থাকুন। যাতে করে আপনার মুখের ত্বকের প্রত্যেকটি অংশে ফেসপ্যাক পৌঁছায় ।
- যত ভালো করে মেসেজ করতে পারবেন তত ভালো, কারণ এতে করে আপনার মুখের ত্বকের মধ্যে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার এই ত্বকের মধ্যে যে মৃত কোষগুলো ছিল সেগুলো আস্তে আস্তে উঠে আসবে ।
- ভালোমতো মেসেজ করা হয়ে গেলে এখন আপনি এখানে আপনার মুখটি কে ২০ থেকে ৩০ মিনিট শুকাতে দিন ।
- যখন চালের গুড়াটি আপনার মুখে সম্পূর্ণ শুকিয়ে যাবে তখন হালকা গরম পানি তোয়ালেতে ভিজিয়ে আস্তে আস্তে উপাদানগুলো আপনার মুখ থেকে তুলে ফেলুন।
- এরপর পরিশেষে ঠান্ডা পানি দিয়ে আপনার মুখ কে আস্তে আস্তে ধুয়ে ফেলুন । এবং পরিষ্কার তোয়ালে দিয়ে আপনার মুখ মুছে শুকিয়ে ফেলুন ।
এইভাবে যদি আপনারা চালের গুড়ার ফেসপ্যাক বানাতে পারেন এবং এটি নিয়মিত আপনাদের ত্বকে সঠিকভাবে লাগাতে পারেন তাহলে কিছুদিনের মধ্যে অবশ্যই আপনার মুখ ফর্সা হয়ে যাবে । আশা করি এই পয়েন্ট পরার মাধ্যমে চালের গুড়া দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় এবং চালের গুড়ার ফেসপ্যাক তৈরি করার পদ্ধতি খুব ভালোভাবে জেনে গেছেন ।
পড়ুনঃ সাত দিনে মোটা হওয়ার উপায় | মোটা হওয়ার ঔষধের নাম জানতে চান?
চালের গুড়ার ফেসপ্যাক তৈলাক্ত ত্বকের জন্য
আমাদের অনেকের মুখের ত্বক আছে তৈলাক্ত আবার অনেকের মুখের ত্বক শুষ্ক । যার কারণে যাদের ত্বক বেশি পরিমাণে তৈলাক্ত তারা এই ফেস প্যাকগুলো দিতে ভয় পায় এবং বিভিন্ন সমস্যার মধ্যে পড়ে যায় । যার কারণে আমি এই পোস্টে চালের গুড়ার ফেসপ্যাক তৈলাক্ত ত্বকের জন্য কিভাবে ব্যবহার করবেন সেটা আপনাদেরকে বলে দেব ।
এখানে মনে রাখবেন চালের গুড়ার মধ্যে এমন কোন ক্ষতিকর উপাদান নেই যেটা আমাদের ত্বকের কোনরকম সমস্যা করতে পারবে । এছাড়াও আমরা যে উপাদান গুলো ব্যবহার করে চালের গুড়ার ফেসপ্যাকটি তৈরি করেছি সেখানেও কোন খারাপ উপাদান নেই যেটা আমাদের ত্বকের ক্ষতি সাধন করবে । ঠিক এই কারণে আপনার ত্বক যদি বেশি তৈলাক্ত কিংবা বেশি শুষ্ক হয় । তাহলে আপনার কোন সমস্যা নেই , আমরা উপরে যেভাবে চালের গুড়ার ফেসপ্যাক বানানো শিখিয়েছি আপনারা ঠিক সেই ভাবে ফেসপ্যাক বানিয়ে একই পদ্ধতিতে আপনাদের মুখে ব্যবহার করতে পারবেন । অর্থাৎ আপনার ত্বক তৈলাক্ত হলেও আপনি আগের বলা পদ্ধতি অনুযায়ী চালের গুড়ার ফেসপ্যাক বানিয়ে ব্যবহার করতে পারেন কোন সমস্যা নেই ।
চালের গুড়া মুখে দিলে কি হয়
যদিও এই চালের গুড়া সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যে বেশ কিছু আলোচনা করেছি তবে অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে যে এই চালের গুড়া মুখে দিলে কি হয় ?. অর্থাৎ আমরা এখনো অনেকে জানিনা যে চালের গুড়া মুখে দিলে কি হয়।
যদি আপনি আমাদের আজকের এই পোস্টে থাকা চালের গুড়ার উপকারিতা পয়েন্টটি পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই বুঝে থাকবেন যে এই চালের গুড়া মুখে দিলে কি হয় বা শরীরের অন্য কোথাও দিলে কি হয় ।
- এই চালের গুঁড়া ব্যবহারের ফলে আমাদের ত্বকে অনেক বেশি ভালো প্রভাব পড়ে।
- আমাদের ত্বকের খারাপ এবং ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া গুলো এই চালের গুড়া দিলে খুব সহজে ধ্বংস হয়ে যায় ।
- ত্বকের মধ্যে যে উপাদান গুলো আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা নষ্ট করে দেয় সেগুলোকে এই চালের গুঁড়া ধ্বংস করে দেয়।
- এছাড়াও মানুষের ত্বকে ভিটামিন বি এর অভাব চালের গুড়ার মাধ্যমে পূরণ করা সম্ভব ।
- অনেক সময় দেখা যায় মুখের মধ্যে থাকা মরা চামড়া গুলো ওঠেনা , কিন্তু চালের গুড়া দিয়ে মুখ পরিষ্কার করলে মরা চামড়াগুলো সাথে সাথে উঠে যায় ।
- চালের গুড়া ব্যবহারের ফলে আমাদের মুখ আগের থেকে অনেক বেশি ফর্সা হয়ে যায় ।
যাদের মনে এই চালের গুড়া মুখে দিলে কি হয় প্রশ্নটি ছিল তারা আশা করি আমাদের এই পোষ্টের উল্লেখিত পয়েন্ট টি পরার মাধ্যমে বিষয়টি সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পেয়েছেন। এখানে বলে রাখা ভালো চালের গুড়ার আরো অনেক ভালো ভালো উপকারিতা রয়েছে যেগুলো যে ব্যক্তি এই গুড়া ব্যবহার করবে সেই ভালো বুঝতে পারবে ।
চালের গুড়া দিয়ে ফেসিয়াল
বন্ধুরা আমরা উপরে যে চালের গুড়ার ফেসপ্যাক তৈরি করা শিখিয়েছি আপনারা সেই ফেসপ্যাক ব্যবহার করার মাধ্যমে ফেসিয়াল করতে পারবেন। আমরা যেহেতু ফেসপ্যাক তৈরিতে চালের গুড়া ব্যবহার করেছি সুতরাং ওই ফেসপ্যাক ব্যবহার করলেই আপনাদের চালের গুড়া দিয়ে ফেসিয়াল করা হয়ে যাবে ।
এই চালের গুড়ার মধ্যে কোন ধরনের ক্ষতিকর উপাদান নেই তাই যে কেউ চাইলে নির্দ্বিধায় চালের গুড়া দিয়ে ফেসিয়াল করতে পারবে। আমি উপরে যেভাবে চালের গুড়া দিয়ে মুখের ত্বক ফর্সা করার পদ্ধতি সম্পর্কে বলেছি আপনারা চেষ্টা করবেন সেই পদ্ধতিটি সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন ব্যবহার করার এবং নিয়মিত এইভাবে ব্যবহার করতে থাকলে আপনাদের ত্বক আগের থেকে বেশ ভালো উজ্জ্বলতা লাভ করবে ।
পরিশেষে
আমরা প্রত্যেকটি পোষ্টের পরিশেষে বেশ গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা বলি, আজকের পোস্টটির শেষেও গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি কথা আপনাদেরকে জানাবো । যদিও চালের গুড়া আমাদের ত্বকের জন্য বেশ উপকারী , তবে বন্ধুরা প্রত্যেক জিনিস মাত্রা অনুযায়ী ব্যবহার করা উচিত । যদি কোন জিনিসের ব্যবহার মাত্রা অতিরিক্ত হয়ে যায় তাহলে সেটা আমাদের ত্বকের ওপর খারাপ প্রভাব ফেললেও ফেলতে পারে ।
এছাড়াও চালের গুড়া যেহেতু আমাদের মুখ থেকে মরা চামড়াগুলো উঠিয়ে ফেলে তাই যদি আমরা খুব বেশি ঘষাঘষি করি তাহলে কিন্তু জীবিত চামড়াও উঠিয়ে ফেলতে পারে । তাই চালের গুড়া দিয়ে খুব বেশি ঘষাঘষি করা যাবে না এবং এটি খুব বেশিদিন ও ব্যবহার করা যাবে না। এতে করে আমাদের মুখের ত্বক অনেক বেশি খসখসে হয়ে যেতে পারে।
আশা করি আমার পরিশেষের কথাগুলো বুঝতে পেরেছেন এবং ওপরে যে পয়েন্ট গুলো আপনাদের মাঝে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি সেগুলো ও বুঝতে পেরেছেন । তবে বন্ধুরা আজকের পোস্ট যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত মানুষের সাথে এই পোস্টটি শেয়ার করে তাকেও এই চালের গুড়ার উপকারিতা এবং চালের গুড়ার ফেসপ্যাক বানানোর পদ্ধতি সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দিন । আর হ্যাঁ আজকের পোস্টে আলোচিত বিষয় গুলোর মধ্যে যদি আপনার কোনোটি বুঝতে সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে নির্দ্বিধায় আমাদের সাথে যোগাযোগ করে বিষয়টি সম্পর্কে অবগত হয়ে নিবেন ।