লালসালু উপন্যাসের প্রশ্ন ও উত্তর (সব এক পোস্টে)
বন্ধুরা আপনারা যদি লালসালু উপন্যাসের প্রশ্ন ও উত্তর গুলো যেনে নিতে চান। তাহলে পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন। কারন আজকের পোস্টে আমরা ১০০+ লালসালু উপন্যাসের প্রশ্ন ও উত্তর এবং লালসালু উপন্যাসের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর আপনাদের কে দিয়ে দিব। চলুন শুরু করা যাক।
লালসালু উপন্যাসের প্রশ্ন ও উত্তর – লালসালু উপন্যাসের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর
১। খালেক ব্যাপারীর দ্বিতীয় স্ত্রীর নাম কী?
উত্তর: তানু বিবি।
২। লালসালু কোন ধরনের উপন্যাস?
উত্তর: সামাজিক উপন্যাস।
৩। ইউনিয়ন বাের্ডের প্রেসিডেন্টের নাম কী?
উত্তর: মতলুব খা।
৪। মরা মানুষ জিন্দা হয় ক্যামনে?-উক্তিটি কার?
উত্তর: মজিদের।
৫। মজিদকে দেখে প্রথমে জমিলার কী মনে হয়েছিল?
উত্তর: দুলার বাপ।
৬। নিরাক পড়া অর্থ কী?
উত্তর: বাতাসহীন নিস্ত্ধ গুমােট আবহাওয়া।
৭। বেচাইন শব্দের অর্থ কী?
উত্তর অস্থির।
৮। আক্কাস গ্রামে কী প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল?
উত্তর: স্কুল।
৯। কলমা জানাে মিঞঞা?-মজিদ কাকে প্রশ্ন করেছে?
উত্তর: দুদু মিয়াকে।
১০। আক্কাসের বাবার নাম কী?
উত্তর: মোদাব্বের মিঞা।
১১। গারাে পাহাড় মধুপুর গড় থেকে কত দিনের পথ?
উত্তর: তিন দিনের পথ।
১২। কত বছর বয়সে আমেনা বিবির বিয়ে হয়েছিল?
উত্তর: তেরাে বছর বয়সে।
১৩। মজিদ কেন হাসপাতালে গিয়েছিল?
উত্তরং আহত ব্যক্তিদের দেখতে।
১৪. কে পক্ষাঘাতে আক্রান্ত?
উত্তর: খেতানির মা।
১৫। সাত ছেলের বাপের নাম কী?
উত্তর: দুদু মিয়া।
১৬। ধলা মিয়া কে?
উত্তর: খালেক ব্যাপারীর দ্বিতীয় স্ত্রী তানু বিবির বড় ভাই।
১৭। রহিমার পেটে কয়টি প্যাচ?
উত্তরঃ চৌদ্দটি প্যাচ।
১৮। ‘ধান দিয়া কী হইবে মানুষের জান যদি না থাকে -উক্তিটি কার?
উত্তর: মজিদের স্ত্রী রহিমার।
১৯। ‘তােমার দাড়ি কই মিয়া? -উক্তিটি কে করেছিল?
উত্তর: উতক্তিটি মজিদ করেছিল আক্কাসকে উদ্দেশ্য করে।
২০। কার উক্তিটি দুই দিকে কাটে?
উত্তর: মজিদের।
২১। ডােমপাড়া থেকে কিসের শব্দ ভেসে আসে?
উত্তর: ঢােলকের শব্দ।
২২। লালসালু উপন্যাসের ইংরেজি অনুবাদের নাম কী?
উত্তরঃ Tree Without Roots.
২৩। হুড়কা শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ‘হুড়কা শব্দের অর্থ খিল।
২৪। মজিদ কোন গ্রামে প্রবেশ করে?
উত্তর: মহব্বত নগড় গ্রামে।
২৫। মজিদ কাকে শাড়ি কিনে দিয়েছিল?
উত্তর: হাসুনির মাকে।
লালসালু উপন্যাসের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর
২৬. কোনটির মতাে দীর্ঘ রেল গাড়িটির ধৈর্যের সীমা নেই?
উত্তরঃ অজগরের।
২৭. দূর জঙ্গলে কী ডাকে?
উত্তরঃ বাঘ।
২৮. নিরাক পড়েছে কখন?
উত্তরঃ শ্রাবণের শেষাশেষি।
২৯. দিগন্ত পর্যন্ত স্থির হয়ে আছে কি?
উত্তরঃ- তামাটে নীলাভ রং ।
৩০। বিস্তৃত ধানক্ষেতের এক প্রান্তে কারা আছে?
উত্তরঃ তাহের-কাদের।
৩১. একসময় ঘুরতে ঘুরতে তাহেরদের নৌকা কোন সড়কটার কাছে এসে পড়ে?
উত্তরঃ মতিগঞ্জের।
৩২. নিরাকপড়া আকাশ কাকে পাথরের মূর্তিতে রূপান্তরিত করেছে?
উত্তরঃ অপরিচিত লোকটিকে (মজিদকে)
৩৩. অপরিচিত লোকটিকে দেখে অবাক হয়ে চেয়ে দেখে কারা?
উত্তরঃ তাহের – কাদের।
৩৪. মােনাজাত শেষ করে অপরিচিত লোেকটি কোন দিকে হাটতে থাকে?
উত্তরঃ উত্তর দিকে
৩৫. উত্তর দিকে খানিকটা এগিয়ে কোন গ্রাম?
উত্তরঃ মহব্বতনগর।
৩৬. মহব্বতনগরে মজিদের প্রবেশটা কেমন?
উত্তরঃ নাটকীয়।
৩৭. সলেমানের বাপ কোন ধরনের রােগী?
উত্তরঃ হাঁপানী।
৩৮. মজিদ কোথায় ছিল?
উত্তরঃ গারাে পাহাড়ে, মধুপুর গড় থেকে ৩ দিনের পথ।
৩৯. “অমনি করে হাঁটতে নাই।” কে, কাকে বলল?
উত্তরঃ মজিদ, রহিমাকে।
৪০. খােদা তাআলার রহস্যময় দিগন্ত কার অন্তরে বিদ্যুতের মতো থেকে থেকে ঝিলিক দিয়ে ওঠে?
উত্তরঃ রহিমার।
৪১. মাছের পিঠের মতাো কবরটি কী দ্বারা আবৃত হলো?
উত্তরঃ ঝালরওয়ালা সালু কাপড় দারা।
৪২.পানি সরে এলেও কোন মাসে কচরিপানা জড়িয়ে থাকে জামিতে?
উত্তরঃ কার্তিক মাসে।
৪৩. খালেক ব্যাপারি গ্রামে কী দিয়েছে?
উত্তরঃ একটি মক্তব।
৪৪.মজিদের শক্তির মুল উৎস?
উত্তরঃ মাজার
৪৫. সালু কাপড়ে ঢাকা কবরটি কেমন?
উত্তরঃ রহস্যময়।
৪৬. “কলমা জানাে মিএঞা?” মজিদ কাকে এ কথা জিজ্ঞেস করে?
উত্তরঃ সাত ছেলের বাপ দুদু মিএাকে।
৪৭. “কলম জানস না ব্যাটা?” উক্তিটি কার?
উত্তরঃ খালেক ব্যাপারির।
৪৮. “শরীলে রং ধরছে ক্যান, নিকা করবি নাকি?” উক্তিটি কার?
উত্তরঃ তাহেরের।
৪৯. কে এককালে উড়নি মেয়ে ছিল?
উত্তরঃ বুড়ি।
৫০. কয় গ্রাম পরে বড় নদী?
উত্তরঃ চার গ্রাম।
৫১. মজিদের শক্তি প্রতিফলিত হয় কার উপর?
উত্তরঃ – রহিমার উপর।
৫৩. কেপে ওঠা মােমবাতির আলোয় কি ঝলমল করে ওঠে ?
উত্তরঃ রূপালি ঝালর।
৫৪. কার বাপ মরণরোগে যন্ত্রণা পাচ্ছে ?
উত্তরঃ ছুনুর বাপ।
৫৫. কে পক্ষাঘাতে কষ্ট পাচ্ছ ?
উত্তরঃ খেতানির মা।
৫৬. কোনটি বড় ভয়ানক বস্তু ?
উত্তরঃ মানুষর রসনা।
৫৭. বিবি আয়েশাকে কে খুঁজে পায় ?
উত্তরঃ এক নওজোয়ান সিপাই।
৫৮. ঝুঁটিওয়ালা মুরগিটার রং কেমন ছিল?
উত্তরঃ লাল।
৫৯. মতিগঞ্জের সড়ক ধরে তিন ক্রোশ দূরে গঞ্জে গেয়েও তালাশ করা হয় কাকে?
উত্তরঃ বুড়োকে।
৬০. মজিদ বুড়োকে মাজারে কত পয়সার সিন্নি দিতে বলেছ ?
উত্তরঃ পাচ পয়সার।
৬১. মজিদ কর্তৃক হাসুনির মাকে দেয়া শাড়িটি কেমন ছিল?
উত্তরঃ বেগুনি রং, কালো পার।
৬২. শুকতারা জ্লমল করছে কোথায়?
উত্তরঃ পশ্চিম আকাশে।
৬৩. ইউনিয়ান বোর্ডের প্রেসিডেন্ট কে?
উত্তরঃ মতলুব খাঁ।
৬৪. আওয়ালপুর পিরের প্রধান মুরিদ কে ?
উত্তরঃ মতলুব খা।
৬৫. ভাং – গাঁ**জা খাওয়া রসকষ শূন্য হাড়গিলে চেহারা কার ?
উত্তরঃ কম্পাউন্ডারের।
৬৬. ব্যাপারির ২য় পক্ষের বউ এর ভইয়ের নাম কি ?
উত্তরঃ ধলা মিয়া।
৬৭. ধলা মিয়া কেমন মানুষ ?
উত্তরঃ বোকা কিছিমের।
৬৮. করিমগঞ্জের ইস্কুলে পড়াশ্তনা করেছে কে?
উত্তরঃ আক্কাস।
৬৯. আমেনা বিবিকে মাজারের চারপাশে কতবার ঘুরতে হবে ?
উত্তরঃ সাতবার।
৭০. কার বাড়ির কাঁঠালগাছের তলে একটা মৃর্তি নজরে পড়ে ?
উত্তরঃ মােল্লা শেখের
৭১. মজিদ মহব্বতনগর গ্রামে বাস করে কত বছর ধরে ?
উত্তরঃ দশ – বারাে বছর।
৭২. “তােমার দাড়ি কই মিএঞা ।” উক্তি কে, কাকে করেছে?
উত্তরঃ মজিদ, আক্কাসকে
৭৩. বিদেশে বহুদিন ছিল কে ?
উত্তরঃ আক্কাস।
৭৪. মােটাতাজা পােলা কে ?
উত্তরঃ হাসুনি।
৭৫. হাসুনিরে পুষ্যি রাখার সখ কার ?
উত্তরঃ রহিমার।
৭৬. আক্কাসের বাবার নাম কি?
উত্তরঃ মােদাব্বের মিএঞা।
৭৭. উৎসব ছিল কোন পাড়ায় ?
উত্তরঃ ডামপাড়ায়।
৭৮. দীর্ঘ কত বছরের মধ্য রহিমা তার স্বামীকে অনেকবার রাগতে দেখেছে?
উত্তরঃ ১২ বছর।
৭৯.অবশেষে কীসের মুখে ছিপি দিয়ে মজিদ সরে যায় ?
উত্তরঃ আগ্নেয়গিরির ।