লালসালু উপন্যাসের মূলভাব | লালসালু উপন্যাসের চরিত্রসমূহ
যদি আপনি একজন উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী হয়ে থাকেন এবং লালসালু উপন্যাসের মূলভাব সহ লালসালু উপন্যাসের চরিত্রসমূহ গুলো সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। কারণ বন্ধুরা আমরা আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদেরকে লালসালু উপন্যাসের বিষয়বস্তু সহ লালসালু উপন্যাসের মূলভাব এছাড়াও লালসালু উপন্যাসের চরিত্রসমূহ গুলো সম্পর্কে খুব ভালোভাবে বিস্তারিত আলোচনা করে দেব ।
এই সম্পর্কিত আরোও পোস্ট পড়ুন
- তাহারেই পড়ে মনে কবিতার mcq – তাহারেই পড়ে মনে কবিতার ব্যাখ্যা
- আমার পথ প্রবন্ধের mcq | আমার পথ প্রবন্ধের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন (100% common)
- এইচএসসি পরীক্ষার রুটিন 2022 pdf – hsc exam routine 2022
- লালসালু উপন্যাসের মূলভাব | লালসালু উপন্যাসের চরিত্রসমূহ
যাই হোক বন্ধুরা, আমরা প্রথমে লালসালু উপন্যাসের মূলভাব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব এরপর আমরা আপনাদেরকে ধাপে ধাপে লালসালু উপন্যাসের চরিত্রসমূহ নিয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করা হবে। চলুন তাহলে বেশি কথা না বাড়িয়ে আমরা লালসালু উপন্যাসের মূলভাব নিয়ে আলোচনা শুরু করে দেই।
লালসালু উপন্যাসের মূলভাব | লালসালু উপন্যাসের চরিত্রসমূহ
লালসালু উপন্যাস হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা প্রথম পত্র বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ একটি উপন্যাস । উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা প্রথম পত্র বইয়ে মোট দুইটি উপন্যাস আছে একটি হচ্ছে সিরাজউদ্দৌলা এবং আরেকটি হচ্ছে লালসালু। তো দুইটি উপন্যাসে অনেক গুরুত্বপূর্ণ এদের মধ্যে লাল-সালু উপন্যাস একটু বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আর এই উপন্যাসটি থেকে পরীক্ষায় প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা অনেক বেশি । যার কারণে প্রত্যেকটা ছাত্রছাত্রীকে এই লালসালু উপন্যাসের মূলভাবসহ লালসালু উপন্যাসের চরিত্রসমূহ সম্পর্কে জ্ঞান রাখা আবশ্যক যাতে করে পরীক্ষায় এর মধ্যে কোন প্রশ্ন আসলে তারা সরাসরি উত্তর দিতে পারে ।
লালসালু উপন্যাসের পাঠ পরিচিতি
এই উপন্যাসটি সর্বপ্রথম ১৯৪৮ সালে লালসালু নামের পরিচিতি তে প্রকাশ হয়েছিল । এই উপন্যাসটি ছিল সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস। আর এই উপন্যাসটি মূলত সমাজে গ্রামে বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা মূলক উপন্যাস । এই লালসালু উপন্যাসের মূলভাব হচ্ছে বাংলাদেশের গ্রামে গঞ্জে অনেক ধরনের কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাস এর ভিড়ে মানুষ নিমজ্জিত রয়েছে তো এই কুসংস্কার গুলো নিয়ে মূলত উপন্যাসটির রচিত করা হয়েছে । এছাড়া উপন্যাসের মূল চরিত্র হিসেবে মসজিদ কে বাছাই করা হয়েছে আর অনেক গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র রয়েছে সেগুলো হচ্ছে জমীরা
লালসালু উপন্যাসের মূলভাব
তাহলে চলো বন্ধুরা প্রথমে আমরা লালসালু উপন্যাসের মূলভাব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব এরপর আমরা আস্তে আস্তে লালসালু উপন্যাসের চরিত্রসমূহ গুলো নিয়ে জানার চেষ্টা করব । দেখুন লালসালু এই উপন্যাস এর নাম লালসালু রাখার পিছনে একটি বড় কারণ রয়েছে। আর সেই কারণটি হচ্ছে লালসালু এই শব্দের অর্থ হচ্ছে লাল কাপড় ।
লালসালু উপন্যাসের বিষয়বস্তু ধরতে গেলে এই লাল কাপড় নিয়েই বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলা হয়েছে । তো লালসালু উপন্যাসের মূলভাব হচ্ছে এই লাল কাপড় কে দিয়ে কিন্তু মানুষ এখন অনেক ব্যবসা করতেছে এই বিষয়টির ওপরে উপন্যাসটি নির্মাণ করা হয়েছে ।
পড়তে পারেনঃ জাতীয় শোক দিবস রচনা pdf
অর্থাৎ লাল কাপড় দিয়ে মানুষ এখন ধর্মব্যবসা শুরু করেছে। কারণ এই লাল কাপড় যেখানে লাগানো থাকে সেখানকার মূল্য একটু বেশি হয়ে যায়। যেমন যদি কোন কবরস্থানে লাল কাপড় লাগানো থাকে তাহলে সেটার গুরুত্ব আরেকটু বেশি হয়ে যায় এবং মানুষ সেটাকে মাজার হিসেবে ধরে ।
তো লালসালু উপন্যাসের মূলভাব হিসেবে এই লাল কাপড় কে নিয়ে বিভিন্ন ধর্ম ব্যবসায়ীদের ধর্মব্যবসার কুণ্ঠিত সত্যগুলো তুলে ধরা হয়েছে । দেখবেন অনেক ধরনের ব্যবসায়ী রয়েছে যারা এই লাল কাপড় কে ব্যবহার করে বিভিন্ন মাজার এছাড়া বিভিন্ন মসজিদে এবং বিভিন্ন জায়গা থেকে অসৎ উপায়ে টাকা হাতিয়ে নিয়েছে । মোটামুটি এই লাল কাপড় কে নিয়ে লালসালু উপন্যাসের মূলভাব নির্মিত হয়েছে।
কোন এক জায়গায় কবরস্থানের উপর লাল কাপড় দিলে সেটা মানুষ মাজার হিসেবে গণ্য করে এবং সেখানে বিভিন্ন ধরনের ইবাদত, দরুদ উপাসনা এমনকি টাকা পয়সা দিয়ে থাকে। তো এই টাকা পয়সা গুলো নিয়ে ধর্ম ব্যবসায়ীরা তাদের ধর্ম ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে আর সাধারণ মানুষ অনেক লোকসানের স্বীকার হচ্ছে ।
লালসালু উপন্যাসের চরিত্রসমূহ
বন্ধুরা ওপরে এতক্ষণ আমরা লালসালু উপন্যাসের বিষয়বস্তু সম্পর্কে আলোচনা করেছি তো যদিও এই লালসালু উপন্যাসের মূলভাব ছিল মজিদ কে নিয়ে ঘটনা অর্থাৎ ধর্ম ব্যবসায়ীদেরকে নিয়ে আলোচনা । কিন্তু লালসালু উপন্যাসের চরিত্রসমূহ বিশ্লেষণ করতে গেলে দেখা যাবে এই উপন্যাসটির বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রকে নিয়ে রচিত হয়েছে ।
তো লালসালু উপন্যাসটি যেহেতু পরীক্ষায় আসার উপযোগী একটি উপন্যাস তাই আমাদেরকে লালসালু উপন্যাসের মূলভাব সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করার পাশাপাশি লাল-সালু উপন্যাসের চরিত্রসমূহ নিয়েও প্রচুর পরিমাণে জ্ঞান অর্জন করতে হবে । মনে রাখবেন লালসালু উপন্যাসের চরিত্রসমূহ থেকে কিন্তু প্রতিবছর বেশ কিছু প্রশ্ন করা হয়ে থাকে।
যাইহোক বন্ধুরা চলুন তাহলে আমরা লালসালু উপন্যাসের চরিত্রসমূহ নিয়ে গঠনমূলক আলোচনা করি । আমরা ধাপে ধাপে চরিত্রসমূহের কথা উল্লেখ করব এবং তাদের ওই উপন্যাসে কি কি কাজ দেওয়া হয়েছে সেগুলো নিয়েও আলোচনা করব।
১. মজিদ
লালসালু উপন্যাসের মূলভাব আলোচনা করার সময় আমরা এই মসজিদকে নিয়ে আমরা বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পেরেছি । তো এই মজিত হচ্ছে এই লালসালু উপন্যাসের প্রধান চরিত্র যাকে নিয়ে লালসালু উপন্যাসটি রচিত হয়েছে । আর এই মজিদকেই ধর্মব্যবসায়ী স্বার্থপর ও গরিবের প্রতি অত্যাচারের একটা প্রতীক হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
এই মসজিদকে উপন্যাসে অনেক খারাপ মানুষ হিসেবে দেখানো হয়েছে । সে হচ্ছে কুসংস্কার ও প্রতারণা এবং অন্ধবিশ্বাসের একমাত্র প্রতীক সে ছিল ধর্ম ব্যবসায়ী ও স্বার্থপর এবং এই মজিদ মহব্বতনগর গ্রামে মোদাচ্ছের পীরের নামের একটি মাজার প্রতিষ্ঠা করেছিল । এছাড়াও এই মজিদ গ্রামের আক্কাস আলী স্কুল প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল তাকে তার উদ্যোগ নষ্ট করে গ্রাম ছাড়া করেছিল । মজিদের প্রথম স্ত্রীর নাম রহিমা এবং দ্বিতীয় স্ত্রীর নাম আছে জমিলা ।
২. খালেক ব্যাপারি
লালসালু উপন্যাসের চরিত্রসমূহ গুলোর মধ্যে এই খালেক বেপারীকে শান্তি প্রিয় ধর্মপ্রাণ এবং নরম মনের মানুষ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আর তিনি মহাব্বত নগর গ্রামের মাতব্বর ছিলেন। তবে মজিদ মিয়ার কিছু কুমন্ত্রণায় তিনি একটি খারাপ কাজ করেছিলেন সেটি হচ্ছে মসজিদের নির্দেশে তিনি তার ১৩ বছরের সাংসারিক জীবন ত্যাগ করে তার প্রথম বউকে তালাক দিয়েছিল । খালেক ব্যাপারীর মোট দুইজন স্ত্রী । এছাড়াও মোহাব্বত নগর গ্রামে যে সকল অনুষ্ঠান ও উৎসব হয় সবগুলো তার অনুমতি ক্রমেই পালিত হয়ে থাকে ।
৩. রহিমা
লালসালু উপন্যাসে এই রহিমাকে মজিদ মিয়ার প্রথম স্ত্রী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে । তবে লালসালু উপন্যাসের চরিত্রসমূহ গুলোর মধ্যে এই রহিমাকে মজিদ মিয়ার চিন্তাভাবনার বিপরীতমুখী হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে । অর্থাৎ রহিমা ছিল একজন ভালো মেয়ে এবং সে ছিল মহাব্বত নগর গ্রামের মেয়ে কিন্তু সে আল্লাহকে ভয় পেত এবং মাজার কেউ মানতো না ।
রহিমা মাজার না মানলেও সে ছিল স্বামীর অনেক অনুগত এবং স্বামীর গৌরবে গর্বিত একজন নারী ।তবে সে লেখকের মধ্যে ঠান্ডা এবং ভীতু মানুষ। আর তারা শারীরিক আকার ছিল লম্বা চওড়া এবং বেশ শক্তি সম্পন্ন ।
৪. জমিলা
এই জমিলা কে মজিদ মিয়ার দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে চিহ্নিত করা হয় । তবে লালসালু উপন্যাসের মূলভাব এর মধ্যে এই জমিলাকে গরীব ঘরের মেয়ে হিসেবে দেখানো হয়েছে এবং তার বয়স ছিল অনেক কম অর্থাৎ সে ছিল নিতান্তই কিশোর ।
মজিদ মিয়ার প্রথম স্ত্রী রহিমা যদি তাকে সামান্য শাসন করে তবুও তার চোখে জল আসে কারণ সে বয়সে অনেক ছোট । তবে হ্যাঁ মজিদকে প্রথম দেখে জমিলা মনে করেছিল যে মজিদ হয়তো তার ভাবি শ্বশুর । জমিলা মসজিদের মুখে এক সময় থুতু দিয়েছিল । রহিমার মতো এই জমিলাও মাজার কুসংস্কার এবং অন্ধবিশ্বাস এর বিপরীত ছিল অর্থাৎ সে এগুলো বিশ্বাস করত না বা মানতো না ।
সে সন্ধ্যা হতে না হতেই ঘুমিয়ে পড়তো এবং সে যখন নামাজ পড়তো এবং নামাজের মধ্যে জায়নামাজে সেজদা দেওয়ার সময়ই ঘুমিয়ে পড়তো ।
৫. তাহের কাদেরের বাপ
বন্ধুরা লালসালু উপন্যাসের চরিত্রসমূহ বিশ্লেষণ করতে গিয়ে সব চরিত্রের নাম পাওয়া গেলেও এই চরিত্রের কোন নাম পাওয়া যায় নাই অর্থাৎ নামে বিহীন এই চরিত্রকে উপস্থাপন করা হয়েছে । তবে এই তাহের কাদেরের বাপকে লালসালু উপন্যাসের মধ্যে বদরাগী ও জেদি মানুষ হিসেবে দেখানো হয়েছে । এই নামহীন চরিত্রটি এক সময় অনেক বুদ্ধিমান মানুষ ছিল।
এই মানুষটির মোট চারটি সন্তান রয়েছে যার একটি মেয়ে আর মেয়েটি হচ্ছে হাসুনির । এবং তিনটি ছেলে । তবে হ্যাঁ তিনি তার বউ এর সাথে অনেক বেশি ঝগড়া করত তার বউকে অনেক অকথ্য ভাষা দিয়ে গালিগালাজ করত এবং তার বউও তাকে বিভিন্ন খারাপ ভাষায় এবং কুৎসিত ভাষায় গালমন্দ করতো । তবে এই লোকটি মসজিদের ওই সকল ভন্ডামিতে অবিশ্বাসী ছিল আর তার চার সন্তানের মধ্যে ছেলেদের নাম রতন কাদের এবং তাহের ।
৬. হাসুনীর মা
এই চরিত্র সম্পর্কে আমরা উপরে বলেছি এই হাসুনীর মা হচ্ছে তাহের কাদেরের বোন । লালসালু উপন্যাসের বিষয়বস্তু তে এই হাসুণীর মা কে বিধবা দরিদ্র এবং অনেক দুর্বল একজন নারী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে । আর লালসালু উপন্যাসের চরিত্রসমূহ গুলোর মধ্যে এই চরিত্রটি কে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। তার যখন স্বামীর মৃত্যু হয়েছিল তখন থেকেই সে তার বাবা অর্থাৎ তাহের কাদেরের সাথে ওর বাবার বাড়িতে থাকে ।
সে বিধবা হলেও পরবর্তীতে নিকা করতে আপত্তি জানায় এবং সে কখনো শ্বশুর বাড়িতে যেতে চায় না তার মতে শ্বশুরবাড়ির মানুষ অনেক খারাপ । এছাড়াও ঝড় এলে অনেক ধরনের হৈচৈ করতে থাকে । আর হ্যাঁ এই হাসুনীর মা অন্যের বাড়িতে ধান ভানার কাজ করে থাকে।
৭. দুদু মিয়া
লালসালু উপন্যাসের মধ্যে এই ব্যক্তি ছিল ৭ জন ছেলের বাবা। এছাড়াও আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হচ্ছে মসজিদের প্রশ্ন ছুড়ে মারার পরে তার মুখে লজ্জার হাসি দেখা গিয়েছিল । আর এই দুটো মিয়ার শরীর গাধার মতো পিঠ এবং ঘাড় সমান । তবে লালসালু উপন্যাসের মধ্যে তার একটি বিখ্যাত উক্তি আছে সেটি হচ্ছে “আমি গরিব মুরুক্ষ মানুষ” ।
৮. আমেনা
লালসালু উপন্যাসের চরিত্রসমুহ এর মধ্যে এই আমেনা হচ্ছে খালেক বেপারীর প্রথম পক্ষের স্ত্রী । যখন তার বয়স ১৩ ছিল তখন তার বিয়ে খালেক বেপারীর সাথে হয়েছিল কিন্তু বর্তমানে তার বয়স হচ্ছে ৩০ । তাকে আউয়ালিপুর পীরের পানি পড়া আনতে বলেছিল তার স্বামী খালেক ব্যাপারী । আর হ্যাঁ লালসালু উপন্যাসে তাকে সতীন তনু বিবি হিসেবেও বলা হয়েছে ।
লালসালু উপন্যাসের চরিত্রসমূহ পরিশেষে
সৈয়দ অলিউল্লাহ রচিত লালসালু উপন্যাসটি পরীক্ষায় আসার জন্য অনেক উপযোগী একটি উপন্যাস । তো আজকের আর্টিকেলে আমরা লালসালু উপন্যাসের চরিত্রসমূহ নিয়ে আলোকপাত করেছি এছাড়া লালসালু উপন্যাসের মূলভাব নিয়েও বেশকিছু তথ্য তুলে ধরেছি।
তো বন্ধুরা এই সব আলোচিত তথ্য গুলোর মধ্যে যদি আপনাদের কোন লেখা বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই আমাদের সেই বিষয়ে প্রশ্ন করবেন আমরা অবশ্যই আপনার প্রশ্নের উত্তর দেব।