হাতের চামড়া উঠার ক্রিম – হাতের চামড়া উঠার কারণ ও প্রতিকার

আসসালামু আলাইকুম আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। বর্তমানে চলছে শীতের মৌসুম আর এই শীতের মৌসুমে শরীরের চামড়া উঠে যাওয়া অনেক কমন একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে । প্রায় প্রত্যেক মানুষেরই এই হাতের চামড়া উঠার সমস্যাটি রয়েছে । তবে আপনার ও যদি হাতের চামড়া উঠে থাকে এবং আপনি যদি এই হাতের চামড়া উঠার কারণ কি এবং শীতকালে হাতের চামড়া উঠে কেন এই সকল প্রশ্নের উত্তর জানতে চান , এছাড়াও হাতের চামড়া উঠার ঔষধ ও হাতের চামড়া উঠার ক্রিম সম্পর্কেও জ্ঞান অর্জন করতে চান তাহলে পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পরবেন।

হাতের চামড়া উঠে কেন – হাতের চামড়া উঠার ক্রিম – হাতের চামড়া উঠার ঔষধ

হাতের চামড়া উঠার ক্রিম - হাতের চামড়া উঠার কারণ ও প্রতিকার

আজকের পোস্টের মাধ্যমে আমরা এই হাতের চামড়া উঠার কারণ ও প্রতিকার সহ হাতের চামড়া উঠা বন্ধ করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাই বলবো যদি আপনার ও হাতের চামড়াটা সমস্যাটি থেকে থাকে তাহলে বুঝতে শেষ পর্যন্ত পড়ুন । চলুন শুরু করা যাক ।

শীতকালে হাতের চামড়া উঠে কেন – হাতের চামড়া উঠার কারণ কি

আপনার হাতের চামড়া উঠার ঔষধ এবং হাতের চামড়া উঠার ক্রিম সম্পর্কে জানার আগে এই শীতকালে হাতের চামড়া উঠে কেন বা হাতের চামড়া উঠার কারণ কি সে সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা রাখতে হবে। কারণ যদি আপনি এই হাতের চামড়া উঠার কারণ কি এটা জানতে পারেন তাহলে সেই সমস্ত কাজ না করলে আপনার হাতের চামড়া উঠা বন্ধ হয়ে যাবে। তাহলে চলুন আমরা এখন শীতকালে হাতের চামড়া ওঠে কেন এই প্রশ্নটির উত্তর জানা শুরু করে দেয় ।

শীতকালে হাতের চামড়া উঠলে এটা স্বাভাবিক । কিন্তু যদি সারা বছর সারারাত আপনার হাতের পায়ের চামড়া উঠতে থাকে তাহলে এটা কিন্তু কখনোই স্বাভাবিক নয়। যদি দেখেন সব সময় আপনার শরীরের চামড়া উঠতেছে তাহলে এটা অবশ্যই একটি অসুখের কারণ এবং আপনাকে এ সম্পর্কে চিকিৎসা নিতে হবে । হাতের পায়ের চামড়া এভাবে উঠে যাওয়াকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় কেরাটোলাইসিস এক্সফোলিয়াটিচা বলা হয়ে থাকে। নিচে কিছু হাতের চামড়া উঠার কারণ দেওয়া হল ।

  • প্রথমত এটি জিনগত সমস্যা হতে পারে অর্থাৎ আপনার বাবা-মায়ের যদি এরকম সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আপনারও এই ধরনের সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ।
  • সমস্যাটি জিনগত হওয়ার পাশাপাশি যদি কারো শরীরের চামড়ার যত্ন নিতে অবহেলা করে তাহলেও সমস্যাটি হতে পারে।
  • চামড়ার পুষ্টিহীনতার কারণেও সমস্যাটি দেখা দিতে পারে ।
  • শীতকাল আসলে অটোমেটিক চামড়া উঠা শুরু হয়ে গেলে এটা স্বাভাবিক ।
  • যদি কারো শরীরে অনেক বেশি পরিমাণ এলার্জির সমস্যা থেকে থাকে তাহলে তারও এই সমস্যাটি হয়ে যায় ।
  • এগুলো ছাড়াও যদি কারো শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি থাকে তাহলেও তার হাতের চামড়া উঠে যেতে পারে ।
  • কেউ যদি দীর্ঘদিন পুষ্টি সমৃদ্ধ এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার না খায় তাহলে তার শরীরের চামড়া গুলো মৃত্যুবরণ করে এবং সেগুলোই চামড়ার ওপরে উঠে আসতে থাকে।
  • তাছাড়া যদি ত্বকে ইনফেকশন হয় বা অন্য কোন ধরনের সমস্যা থাকে তাহলে সমস্যাটি দেখা দিতে পারে ।

উপরের এগুলোই হাতের চামড়া উঠার কারণ হিসেবে বর্ণিত হয়েছে । তবে বন্ধুরা আপনার হাতের চামড়া কি জন্য উঠতেছে এটা এক্সাক্টলি বলা সম্ভব নয় যদি আপনি সঠিক ভাবে জানতে চান তাহলে অবশ্যই অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এবং ভালো পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে হবে । তবে আপনারা চাইলে হাতের চামড়া উঠার ঔষধ এবং কিছু হাতের চামড়া উঠার ক্রিম ব্যবহারের মাধ্যমে এই সমস্যা থেকে মুক্ত থাকতে পারেন ।

পড়ুনঃ এলার্জি চুলকানি দূর করার উপায় | চুলকানির ট্যাবলেট এর নাম | চুলকানি দূর করার ক্রিম

হাতের চামড়া উঠা বন্ধ করার উপায়

উপরে এতক্ষন আমরা হাতের চামড়া উঠার কারণ সম্পর্কে আপনাদের মাঝে বিস্তারিত আলোচনা করেছি এই পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় সেটা হচ্ছে হাতের চামড়া উঠা বন্ধ করার উপায় নিয়ে আপনাদেরকে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। যদি আপনার এই সমস্যা থাকে তাহলে কিন্তু আপনাকে অবশ্যই এই হাতের চামড়া উঠা বন্ধ করার উপায় জানতে হবে । প্রথমে আমরা হাতের চামড়া উঠার ক্রিম এবং পরবর্তীতে হাতের চামড়া উঠার ঔষধ নিয়ে আপনাদেরকে ধারণা দেবো ।

এখানে একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা বলে রাখা ভালো সেটা হচ্ছে যদি আপনাদের হাতের চামড়া উঠার সমস্যাটি নতুন হয়ে থাকে অর্থাৎ মারাত্মক পর্যায়ের না গিয়ে থাকে তাহলে আপনারা এই হাতের চামড়া উঠার ঔষধ এবং ক্রিমগুলো ব্যবহার করে দেখতে পারেন। তাছাড়া যদি আপনার হাতের চামড়া উঠার সমস্যাটি মারাত্মক আকার ধারন করে তাহলে অবশ্যই অভিজ্ঞ ডাক্তার এর পরামর্শ নিয়ে ভালো ঔষধ সেবন করতে হবে ।

ঘরোয়া পদ্ধতিতে হাতের চামড়া উঠার প্রতিকার

নিচে আমরা এমন কিছু পদ্ধতি আপনাদের বললাম যেগুলো ঘরে বসেই আপনারা অবলম্বন করতে পারবেন । তবে যদি আপনি এই ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করতে না পারেন তাহলে পরবর্তী পয়েন্ট এ হাতের হাতের উঠার ঔষধ কিনেও চিকিৎসা করতে পারবেন ।

তিলের তেল, গ্লিসারিন ও গোলাপজল ব্যবহার করে

চামড়া উঠা বন্ধ করার অনেক কার্যকরী উপাদান হচ্ছে গ্লিসারিন । আর গ্লিসারিন এবং তিলের তেল ব্যবহার করে খুব সহজে হাতের চামড়া উঠার চিকিৎসা করা সম্ভব। এর জন্য আপনি তিলের তেল, গিলিসারিন এবং গোলাপ জল সমপরিমাণে পরিষ্কার কোন একটি বাটিতে নিয়ে মেশাবেন এবং সেটি আপনার চামড়া উঠার জায়গায় ব্যবহার করবেন ।

যদি আপনার কাছে তিলের তেল না থাকে তাহলে সেখানে আপনি অলিভ অয়েল অর্থাৎ জলপাইয়ের তেল ব্যবহার করেও কাজটি করতে পারবেন। আর হ্যাঁ যদি এই চামড়া উঠার সমস্যাটি আপনার পায়ে হয়ে থাকে তাহলে শুধুমাত্র গ্লিসারিন, লেবুর রস এবং সাথে ঘৃতকুমারী তেল মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে শুধুমাত্র চামড়া উঠার জায়গায় ব্যবহার করলেই হবে । যদি আপনি এর থেকে সর্বোচ্চ ফলাফল নিশ্চিত করতে চান তাহলে রাতে শোয়ার আগে এই মিশ্রণ বানিয়ে লাগাতে হবে । যদি ঘুমানোর ৩০ মিনিট আগে এটি ব্যবহার করতে পারেন তাহলে সব থেকে ভালো হয়।

সয়াবিনের গুঁড়ো ব্যবহার করে

বন্ধুরা এই সোয়াবিনের গুড়া মানুষের চামড়া উঠা বন্ধ করার ক্ষেত্রে অনেক বেশি কার্যকরী একটি উপাদান । তো এটি ব্যবহার করার জন্য আপনাকে সোয়াবিনের তেলগুলোকে গুঁড়ো করে নিতে হবে । গুড়ো করতে হলে আপনি এই তেল গুলোকে করাই এ ভেজে নিতে হবে এবং তারপর সেগুলো আপনার হাতে এবং পায়ে লাগাবেন অর্থাৎ যেখানে আপনার চামড়া উঠার সমস্যাটি রয়েছে সেখানে লাগাবেন । তাহলে আপনার চামড়াটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকবে এবং লোশন বা মশ্চারাইজ ব্যবহার করার মত কাজ হয়ে যাবে । যখন আপনার হাত ও পা অপরিষ্কার হয়ে যাবে তখন এই পদ্ধতি ব্যবহার করে পরিষ্কার করবেন এবং শোয়ার আগে গিলিসারিন ব্যবহার করতে পারলে অবশ্যই আপনার হাতের চামড়া উঠার সমস্যাটি সমাধান হয়ে যাবে ।

হাতপা পা ভেজা রাখা যাবে না

যাদের হাতের এবং পায়ের চামড়া অনেক বেশি ওঠে খোঁজ নিয়ে দেখবেন তাদের বেশি সময় হাত এবং পা ভেজা থাকে । অর্থাৎ দিনের বেশিরভাগ সময় যদি আপনার হাত এবং পা ভেজা থাকে তাহলে কখনোই এই সমস্যার সমাধান হবে না । এজন্য যখনই আপনি রান্না করবেন কিংবা হাত মুখ ধৌত করবেন অথবা গোসল করবেন সাথে সাথেই আপনারা হাত এবং পা পরিষ্কার শুকনো তোয়ালে দিয়ে মুছে ফেলতে হবে ।

এক কথায় যখনই হাত পা ভেজা থাকবে তখন এগুলো কে শুকিয়ে নিতে হবে । কারণ যদি আপনার চামড়া ভেজা থাকে তাহলে সেখানকার চামড়াগুলো নরম হয়ে যায় এবং চামড়াগুলো মরে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে যার ফলে চামড়া গুলো খুব তাড়াতাড়ি উঠে যাবে । তাই সবসময় চেষ্টা করতে হবে হাত-পা শুকনো রাখার এবং ঘুমানোর আগে অবশ্যই গ্লিসারিন ব্যবহার করতে হবে । এছাড়াও আপনার খাদ্য তালিকায় সবসময় পুষ্টিগুণ সম্পন্ন আমিষ রাখুন যেমন: আমিষ জাতীয় খাবার লৌহ, জিঙ্ক এবং ভিটামিন A, E এবং ভিটামিন সি।

লবণ ও শ্যাম্পু ব্যাবহার করে

লবণ ও শ্যাম্পু হাত ও পায়ের চামড়া উঠা বন্ধ করতে বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে । যদি হালকা গরম পানির সাথে কিছু পরিমাণ লবণ ও শ্যাম্পু দিয়ে সেটাকে ভালোমতো মিক্সার করে হাত এবং পায়ে নিয়মিত ব্যবহার করা যায় তাহলে অবশ্যই এই সমস্যাটি থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব হবে । একটি পরিষ্কার বাটিতে সমপরিমাণ লবণ এবং সেই একই পরিমাণ সেম্পু নিয়ে ভালোভাবে মিশাবেন এবং তারপর সেখানে কিছুক্ষণ হাত এবং পা চুবিয়ে রাখবেন তারপর তোয়ালি দিয়ে মুছে ফেলবেন । এই কাজ করলে আপনার হাতে এবং পায়ে থাকা মরা চামড়া গুলো উঠে যাবে এবং নতুন চামড়া বেরিয়ে আসবে। এই কাজগুলো করার পাশাপাশি অবশ্যই প্রতিদিন শোয়ার আগে গ্লিসারিন ব্যবহার করতে হবে এবং পুষ্টিগুণ সম্পন্ন ভালো খাদ্য খেতে হবে ।

হাতের চামড়া উঠার ক্রিম

পোস্টের ওপরের দিকে আমরা হাতের চামড়া উঠার কারণ এছাড়াও হাতের চামড়া উঠার প্রতিকার সম্পর্কে বেশ কিছু পয়েন্ট আলোচনা করেছি । কিন্তু আপনাদের জন্য এখন আমি হাতের চামড়া উঠার ক্রিম এবং হাতের চামড়া উঠার ঔষধ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। চলুন আমরা এই হাতের চামড়া উঠার ক্রিম গুলো সম্পর্কে ভালো মত ধারণা নিয়ে আসি । আর হ্যাঁ প্রত্যেকটি ক্রিম ব্যবহারের আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

১. TopicloS cream

skf কোম্পানির প্রত্যেকটি ঔষধ এই বেশ ভালো । আর এই ক্রিমটিও হচ্ছে এই কোম্পানির। ক্রিমটি ব্যবহার করলে হাত ও পায়ের চামড়া উঠা থেকে অনেকটা মুক্তি পাওয়া সম্ভব। বর্তমানে এই ক্রিমটি বাজার মূল্য ৭০ টাকার আশেপাশের। হাত এবং পা পরিষ্কার করে দিনে দুইবার ব্যবহার করেন ।

এইভাবে নিয়মিত এক মাস ব্যবহার করলে আশা করি আপনার এই চামড়া উঠার সমস্যাটি চিরতরে সমাধান হয়ে যাবে । যদি ক্রিম ব্যবহার করার পরেও আপনার এই সমস্যা সমাধান না হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে ডাক্তার দেখাতে হবে । এই কৃমটির তেমন কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই তাই যেকেউ চাইলেই এই ক্রিমটি ব্যবহার করতে পারবে ।

২. Clopirox cream 1%

এই ক্রিমের বর্তমান বাজার মূল্য ১১০ টাকার আশেপাশে। ভালো ব্যপার হচ্ছে ক্রিম টির তেমন কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই তাই যে কেউ চাইলে ব্যবহার করতে পারবে এবং ত্বকের কোন ক্ষতি হবে না । আপনাকে এই ক্রিমটি প্রতিদিন একবার করে ব্যবহার করতে হবে । আর হ্যাঁ ব্যবহারের আগে এটা নিশ্চিত করবেন যেন আপনার হাত এবং পা খুব ভালোভাবে পরিষ্কার থাকে । কখনো ময়লাযুক্ত ত্বকে এটি ব্যবহার করা যাবে না ।

এভাবে প্রতিদিন একবার করে আপনি টানা এক মাস ব্যবহার করতে থাকুন ইনশাআল্লাহ আপনার এই হাতের চামড়া উঠার সমস্যা টি সমাধান হয়ে যাবে ।

বন্ধুরা এগুলোই ছিল হাতের চামড়া উঠার ঔষধ । এই ঔষধ গুলো ব্যবহার করলে আশা করি প্রত্যেকের হাতের চামড়া উঠার সমস্যাটি ঠিক হয়ে যাবে । তবে আমি বারবার বলছি যদি আপনাদের চামড়া উঠার সমস্যাটি মারাত্মক পর্যায়ে চলে যায় তাহলে অবশ্যই অবশ্যই অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতেই হবে । আর হ্যাঁ এই ওষুধগুলো ব্যবহারের আগে অবশ্যই আপনার ত্বক খুব ভালোভাবে পরিষ্কার করে নেবেন । যদি আপনি ময়লা যুক্ত ত্বকে এগুলো ব্যবহার করেন তাহলে এতে করে আপনার ত্বকের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থেকে যাবে ।

পরিশেষে

আজকের পোস্টে আমরা হাতের চামড়া উঠার কারণ এছাড়াও এই হাতের চামড়া উঠার ক্রিম এবং হাতের চামড়া উঠার ঔষধ সম্পর্কে আপনাদের মাঝে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। মনে রাখবেন যদি শুধুমাত্র শীতকালে আপনার হাতের চামড়া উঠে যায় তাহলে এটা একদম স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু যদি আপনার গ্রীষ্মকালেও এই হাতের চামড়া উঠার সমস্যাটি থেকে থাকে তাহলে সে জন্য আপনাকে অবশ্যই এর চিকিৎসা করতে হবে।

আর কিভাবে এই হাতের চামড়া উঠার চিকিৎসা করবেন সেটা আমি উপরে বলে দিয়েছি । আপনি ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করেও  চিকিৎসা করতে পারবেন এছাড়াও আমি যে হাতের চামড়া উঠার ক্রিমগুলো আপনাদের কে সাজেস্ট করেছে সেগুলো ব্যবহারের মাধ্যমে এটির চিকিৎসা করা সম্ভব। আশা করি পোস্টে আলোচিত বিষয় গুলো আপনার প্রত্যেকটি খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। যদি এই হাতের চামড়া উঠা সম্পর্কে কারো মনে কোন প্রশ্ন থাকে কিংবা কোন পয়েন্ট যদি কেউ বুঝতে না পারে তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে জানাবেন আমরা এই হাতের চামড়া উঠা সম্পর্কে আপনাকে আরো কিছু জানার চেষ্টা করব।

ভালো লাগতে পারে

Back to top button